সুজিত রায় : হাসপাতালে মানুষ আসে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরার জন্য। আরামবাগ মহকুমা হাসপাতাল নিশ্চয়ই তার ব্যতিক্রম নয়। বিশেষত যেখানে এই হাসপাতাল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে বহুদিন আগেই পরিবর্তিত হয়ে আর কয়েক মাসের মধ্যে আরামবাগ মেডিকেল কলেজে উন্নীত হবে। চিকিৎসা পরিসেবা এখানে কতটা সেসব তো অনেকের কাছেই লাখ টাকার প্রশ্ন। বিষয় সেটা নয়, বিষয় হচ্ছে, এই হাসপাতালে প্রবেশ মুখেই হাসপাতালে ওষুধের দোকানের সামনে হাসপাতালের যে ড্রেন, সেটা যে উপচে পড়ে এলাকা ভাসাচ্ছে দীর্ঘ দিন ধরে, আর সেই নোংরা পুতিগন্ধময় জল পেরিয়েই রুগী ও তার পরিবারের সদস্যদের যাতায়াত করতে হয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ যেমন আছেন তেমনই এখানে রোগী কল্যাণ সমিতিও আছে, যার মাথায় প্রাক্তন বিধায়ক কৃষ্ণচন্দ্র সাঁতরা আছেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত কেন কারোর নজরেই আসছেনা বিষয়টা, রুগীদের স্বার্থে কেন বিষয়টা কোনো তরফেই কেউ গুরুত্ব দেওয়ার দায় নেবেন না প্রশ্ন উঠেছে।